ঢাকা , রবিবার, ০৭ ডিসেম্বর ২০২৫, ২৩ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম ::
নবীনগর প্রেসক্লাবের ৪০ তম বছরে পদার্পন উপলক্ষে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত নবীনগরকে সন্ত্রাস, মাদক ও দুর্নীতিমুক্ত একটি আদর্শ জনপদ হিসেবে গড়ে তুলতে চাই- এম এ মান্নান।  ৩১ দফা দাবি বাস্তবায়নের লক্ষ্যে নবীনগরে বিএনপি’র প্রার্থী এম এ মান্নানে’র বিশাল মহা সমাবেশ নবীনগরে বিএনপি’র মনোনয়ন পরিবর্তনের দাবিতে মশাল মিছিল নবীনগর বিএনপির মনোনয়নবঞ্চিত ৭ প্রার্থী এক মঞ্চে নবীনগরে আওয়ামীলীগের দুই নেতা গ্রেপ্তার! স্বর্গীয় বাসুদেব সূত্রধরের ২৩তম মৃত্যু বার্ষিকী পালিত আব্দুল লতিফের ২৪ তম মৃত্যু বার্ষিকীতে শ্রদ্ধা ‎নবীনগরে সাবেক চেয়ারম্যানসহ আওয়ামী লীগের তিন নেতা গ্রেপ্তার  নবীনগরের গনিশা এলাকার জোড়া খুনের ঘটনার প্রধান আসামি রিফাত সহ গ্রেপ্তার ২  
নোটিশ :
নিয়মিত সংবাদ পেতে তথ্য দিয়ে সহযোগিতা করুন । startvbd20@gmail.com
নবীনগর দলীয় নির্দেশনা অমান্য করে ব্যক্তিগত প্রচারণার কারণে সাংবাদিক সম্মেলন।

নবীনগর দলীয় নির্দেশনা অমান্য করে ব্যক্তিগত প্রচারণার কারণে সাংবাদিক সম্মেলন

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নবীনগরে বিএনপির কেন্দ্রীয় ঘোষিত কর্মসূচির অংশ হিসেবে আয়োজিত বিজয় র্যালি ঘিরে দলীয় নেতাদের কোন্দল প্রকাশ্যে এসেছে। বিজয় রেলিকে কেন্দ্র করে দলীয় নির্দেশনা অমান্য করে ব্যক্তিগত প্রচারণার অভিযোগ উঠেছে নবীনগর উপজেলা বিএনপির সভাপতি অ্যাডভোকেট এম এ মান্নানের বিরুদ্ধে। এর প্রতিবাদে উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক নাজমুল করিম ও কেন্দ্রীয় বিএনপি নেতা তকদির হোসেন মোহাম্মদ জসিমের নেতৃত্বে ৫ আগষ্ট মঙ্গলবার দুপুরে নবীনগর প্রেস ক্লাবে সাংবাদিক সম্মেলন করা হয়।

৫ আগস্ট) মঙ্গলবার দুপুরে নবীনগর উপজেলা বিএনপি, পৌর বিএনপি ও অঙ্গ সংগঠনের উদ্যোগে এই কর্মসূচি পালিত হয়। কিন্তু কর্মসূচির শুরুতেই দেখা যায় বিভেদ। একটি পক্ষ অ্যাডভোকেট এম এ মান্নানের নেতৃত্বে বিজয় রেলি বের করে। এর কিছু সময় পর উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক নাজমুল করিম এবং কেন্দ্রীয় নেতা তকদির হোসেন মোহাম্মদ জসিমের নেতৃত্বে
নবীনগর প্রেসক্লাবে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন দুই নেতা। উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক হাজী নাজমুল করিম অভিযোগ করেন, “উপজেলা বিএনপির সভাপতি অ্যাডভোকেট এম এ মান্নান দলীয় নির্দেশনা উপেক্ষা করে বিজয় রেলিকে নিজের ব্যক্তিগত প্রচারণার মাধ্যম হিসেবে ব্যবহার করেছেন। তার এই আচরণ দলের শৃঙ্খলা পরিপন্থী।”
কেন্দ্রীয় বিএনপি নেতা তকদির হোসেন মোহাম্মদ জসিমও একই সুরে কথা বলেন। তিনি বলেন, “দলের ভেতরে কোনো প্রকার ব্যক্তিগত এজেন্ডা বা প্রচারণার সুযোগ নেই। দলের ঐক্য ও শৃঙ্খলা বজায় রাখা প্রতিটি কর্মীর দায়িত্ব। যারা এই শৃঙ্খলা ভঙ্গ করে, দল তাদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেবে।”
বিজয় রেলিকে কেন্দ্র করে বিএনপির এই বিভক্তি স্থানীয় রাজনৈতিক মহলে আলোচনার জন্ম দিয়েছে। দলের ভেতরকার এই কোন্দল ভবিষ্যতে সাংগঠনিক কার্যক্রমে কী ধরনের প্রভাব ফেলবে, তা নিয়ে নানা জল্পনা-কল্পনা চলছে।

ট্যাগস

আপনার মতামত লিখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল ও অন্যান্য তথ্য সঞ্চয় করে রাখুন

আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

নবীনগর প্রেসক্লাবের ৪০ তম বছরে পদার্পন উপলক্ষে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত

নবীনগর দলীয় নির্দেশনা অমান্য করে ব্যক্তিগত প্রচারণার কারণে সাংবাদিক সম্মেলন।

নবীনগর দলীয় নির্দেশনা অমান্য করে ব্যক্তিগত প্রচারণার কারণে সাংবাদিক সম্মেলন

আপডেট সময় ০৯:২৭:১৭ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৫ অগাস্ট ২০২৫

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নবীনগরে বিএনপির কেন্দ্রীয় ঘোষিত কর্মসূচির অংশ হিসেবে আয়োজিত বিজয় র্যালি ঘিরে দলীয় নেতাদের কোন্দল প্রকাশ্যে এসেছে। বিজয় রেলিকে কেন্দ্র করে দলীয় নির্দেশনা অমান্য করে ব্যক্তিগত প্রচারণার অভিযোগ উঠেছে নবীনগর উপজেলা বিএনপির সভাপতি অ্যাডভোকেট এম এ মান্নানের বিরুদ্ধে। এর প্রতিবাদে উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক নাজমুল করিম ও কেন্দ্রীয় বিএনপি নেতা তকদির হোসেন মোহাম্মদ জসিমের নেতৃত্বে ৫ আগষ্ট মঙ্গলবার দুপুরে নবীনগর প্রেস ক্লাবে সাংবাদিক সম্মেলন করা হয়।

৫ আগস্ট) মঙ্গলবার দুপুরে নবীনগর উপজেলা বিএনপি, পৌর বিএনপি ও অঙ্গ সংগঠনের উদ্যোগে এই কর্মসূচি পালিত হয়। কিন্তু কর্মসূচির শুরুতেই দেখা যায় বিভেদ। একটি পক্ষ অ্যাডভোকেট এম এ মান্নানের নেতৃত্বে বিজয় রেলি বের করে। এর কিছু সময় পর উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক নাজমুল করিম এবং কেন্দ্রীয় নেতা তকদির হোসেন মোহাম্মদ জসিমের নেতৃত্বে
নবীনগর প্রেসক্লাবে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন দুই নেতা। উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক হাজী নাজমুল করিম অভিযোগ করেন, “উপজেলা বিএনপির সভাপতি অ্যাডভোকেট এম এ মান্নান দলীয় নির্দেশনা উপেক্ষা করে বিজয় রেলিকে নিজের ব্যক্তিগত প্রচারণার মাধ্যম হিসেবে ব্যবহার করেছেন। তার এই আচরণ দলের শৃঙ্খলা পরিপন্থী।”
কেন্দ্রীয় বিএনপি নেতা তকদির হোসেন মোহাম্মদ জসিমও একই সুরে কথা বলেন। তিনি বলেন, “দলের ভেতরে কোনো প্রকার ব্যক্তিগত এজেন্ডা বা প্রচারণার সুযোগ নেই। দলের ঐক্য ও শৃঙ্খলা বজায় রাখা প্রতিটি কর্মীর দায়িত্ব। যারা এই শৃঙ্খলা ভঙ্গ করে, দল তাদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেবে।”
বিজয় রেলিকে কেন্দ্র করে বিএনপির এই বিভক্তি স্থানীয় রাজনৈতিক মহলে আলোচনার জন্ম দিয়েছে। দলের ভেতরকার এই কোন্দল ভবিষ্যতে সাংগঠনিক কার্যক্রমে কী ধরনের প্রভাব ফেলবে, তা নিয়ে নানা জল্পনা-কল্পনা চলছে।