দেশে তরলীকৃত পেট্রোলিয়াম গ্যাস (এলপিজি) ব্যবহার করা হয় মূলত বাসাবাড়িতে রান্নার কাজে। পরিবহনেও এর সামান্য ব্যবহার রয়েছে। প্রতি মাসে এলপিজির সর্বোচ্চ খুচরা মূল্য নির্ধারণ করে দেয় বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশন (বিইআরসি)। তবে এই দরে গৃহস্থালির রান্নার জন্য দেশের কোথাও এলপিজি পাওয়া যায় না। নানা অজুহাতে বাড়তি দাম রাখা হচ্ছে এলপিজির সিংহভাগ এই ভোক্তাদের কাছ থেকে।
চলতি মাসে বেসরকারি খাতে ১২ কেজি সিলিন্ডারের এলপিজির দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ১ হাজার ১৭৮ টাকা। এর সঙ্গে বাসায় পৌঁছে দেওয়ার নামে ৫০ টাকা যুক্ত করেন খুচরা বিক্রেতারা। এতে দাম হওয়ার কথা ১ হাজার ২২৮টাকা। তবে নবীনগরে সরকারি দামের বেশি দামে বিক্রি করছেন বলে অভিযোগ করেন ক্রেতারা ।
১১৭৮ টাকায় এলপিজি গ্যাস বিক্রি করার নির্দেশনা সরকার দিয়েছেন যা আজ থেকে কার্যকর করা নির্দেশনা রয়েছে।
পবিত্র রমজান মাস উপলক্ষে বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশন আজ থেকে ১২ কেজি এলপিজির নতুন দাম ১১৭৮ টাকা নির্ধারণ করেন।